শেষ দিনে পশুর হাটে কেনা-বেচার ধুম, স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই
ইজারাদারের বিরুদ্ধে রয়েছে অতিরিক্ত টোল আদায়ের অভিযোগ
স্টাফ রিপোর্টার ♦ কোরবানি ঈদের আগের দিনে পশুর হাটে কেনা-বেচার ধুম পড়েছে। নিজ নিজ স্থান থেকে কেউ স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না, এমনকি স্বাস্থ্যবিধি মানাতে পারছেন প্রশাসনও।
মঙ্গলবার (২০ জুলাই) কোরবানি পশুর হাটগুলোতে গিয়ে দেখা যায় প্রচন্ড তাপদহে পশুগুলোকে পুকুরে নামিয়ে গোসল দিয়ে শীতল করা হচ্ছে। পশুর হাট-বাজারগুলোর দৃশ্য দেখলে মনে হয়, বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস নিচিহ্ন হয়ে গেছে। চৌধুরানী হাট, সাতদরগাহাট,মিঠাপুকুর উপজেলার জায়গীর হাট ,শুকুরের হাট,বালারহাট,গঙ্গাচড়া উপজেলার বেতগাড়ী,বুড়িরহাটসহ বেশ কয়েকটি বড় ধরনের হাট-বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গরু-ছাগল ক্রেতা ও বিক্রেতা কেউই স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। সামাজিক দুরত্বতো নেই এমনকি মুখে মাস্কটাও নেই।
হাট-বাজার খোলা রাখার সময়সীমা ও স্বাস্থ্যবিধির উপর সরকারী গুরুত্ব আরোপ করার নির্দেশনা দেওয়া থাকলেও তা মানতে নারাজ ইজারাদাররা । হাট কমিটিকে দেয়া প্রশাসনের নির্দেশনা জনগনের সামনে তুলে ধরার জন্য একটি মাইকযোগে স্বাস্থ্যবিধির প্রচার চালাচ্ছে। যারা এই প্রচার চালাচ্ছে তাদের মুখেই মাস্ক নেই। ইজারাদারের বিরুদ্ধে রয়েছে অতিরিক্ত টোল আদায়ের অভিযোগ।
রংপুর জেলার ৮উপজেলার ছোট-বড় ৩৬টি হাট-বাজারে চলছে ঈদ-উল-আজহা ঈদের আগের দিনে চলছে পশু কেনা-বেচার ধুম গাদাগাদি করে চলছে ক্রেতা-বিক্রেতা।