রসিক নির্বাচন: ৪নং ওয়ার্ডের সকল কাউন্সিলর প্রার্থী বি এ পাশ

গৌতম রায়ের নেই কোনও স্থাবর সম্পদ

রসিক নির্বাচন: ৪নং ওয়ার্ডের সকল কাউন্সিলর প্রার্থী বি এ পাশ

রংপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ৪ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে এবার লড়ছেন ৩ জন প্রার্থী। এই তিনজন প্রার্থী হলেন, মো. আতাউর রহমান (ঘুড়ি), মোখলেছুর রহমান (ঝুড়ি), গৌতম কুমার রায়  (ঠেলাগাড়ী) । নির্বাচন কমিশনের প্রকাশ করা প্রার্থীদের হলফ নামা ঘেটে এসব তথ্য জানা যায়। 
হলফনামা ঘেটে আরও জানা যায়, মো. আতাউর রহমান লড়ছেন ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে। তিনি বি এ পাশ করে করে কৃষক পেশায় আছেন। তার নামে কোনও মামরা নেই। তিনি বছরে ৩ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা কৃষিখাতে আয় করেন।  তার অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ৫০ হাজার টাকা, ব্যাংকে ৮৫ হাজার টাকা এবং একটি মোটর সাইকেল রয়েছে। এছাড়াও তার স্ত্রীর নামে ২ ভরি স্বর্ণালঙ্কার রয়েছে। তার স্থাবর সম্পদের মধ্যে ২০০ শতক কৃষি জমি, ৬০ শতক অকৃষি জমি এবং একটি পাঁকা বাড়ি রয়েছে।
আরেক প্রার্থী মো. মোখলেছুর রহমান লড়ছেন ঝুড়ি প্রতীক নিয়ে। তিনি বি এ পাশ করে শিক্ষকতা করছেন। তার নামে কোনও মামলা রয়েছে যা বিচারাধীন। তিনি কৃষিখাত থেকে বছরে ২০ হাজার টাকা, শিক্ষকতা করে ২ লক্ষ ৪৬ হাজার ৯১০ টাকা এবং কাউন্সিলর ভাতা বাবদ ৪ লক্ষ ২০ হাজার টাকা আয় করেন। তার অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ৫০ হাজার, ব্যাংকে ৫ হাজার এবং একটি মোটর সাইকেল রয়েছে। এছাড়াও তার স্ত্রীর নগদ ২০ হাজার এবং ১০ ভরি স্বর্ণাঙ্কার রয়েছে। তার স্থাবর সম্পদের  মধ্যে রয়েছে, কৃষি জমি ৮০ শতক এবং একটি পাঁকা বাড়ি রয়েছে। আড়াই শতক জমিতে যৌথ মালিকানায় একটি দালান রয়েছে যেখানে মোখলেছুর রহমানের অংশ শূন্য দশমিক ৩৫ শতক। এছাড়াও তার নির্ভরশীলদের নামে ১০০ শতক জমি রয়েছে। 
অন্য আরেক প্রার্থী গৌতম কুমার রায় লড়ছে ঠেলাগাড়ী প্রতীক নিয়ে। তিনি বি এ পাশ করে ব্যবসা করছেন। তার নামে কোনও মামলা নেই। তিনি বছরে ব্যবসা খাতে আয় করেন ২ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা। তার অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ৭৫ হাজার এবং ব্যাংকে ১৫’শ টাকা রয়েছে। এছাড়াওগৌতম কুমারের একটি মোটর সাইকেল রয়েছে। তার নামে কোনও স্থাবর সম্পদ নেই।