সাকিবকে ভিলেন বানানোর চেষ্টা চলছে: শিশির
বিসিবির দূর্নীতি, বিভিন্ন ব্যর্থতা নিয়ে জুনিয়ররা কোনো কিছু বলতে ভয় পায় সেখানে আপনি এই সাহসী কর্মকাণ্ড আমি সমর্থন করি।
নিউজডোর স্পোর্টস ডেস্ক ♦ মাঠে ষ্ট্যাম্প ভাঙ্গা এবং অ্যাম্পায়ারের সাথে অশোভন আচরণের কারণে আলোচনায় আসেন সাকিব। ঘটনাটি গতকালের ডিপিএল’র একটি ম্যাচের। এ বিষয়ে সাকিবের স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশির মনে করছেন মিডিয়া সাকিবকে ভিলেন বানানোর চেষ্টা করছে। শিশিরের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজের একটি পোস্টে তিনি এ কথা উল্লেখ করেন।
তিনি লিখেন, সাকিবকে ভিলেন বানানোর চেষ্টা করছে মিডিয়া। এটা দুর্ভাগ্যের যে, আসল ঘটনা চাপা দিচ্ছে মিডিয়া।
শিশির মনে করেন, অ্যাম্পায়ারের চোখ ধাঁধানো সিদ্ধান্তকে শিরোনাম না করে, সাকিবকে শিরোনাম করে সাকিবকে খলনায়কে পরিণত করার চেষ্টা করছে মিডিয়া।
তবে সাকিব তার এ আচরণের কারণে সামাজিক যোগোযোগ মাধ্যমে ক্ষমা চেয়েছেন।
তবে ভক্ত ও ক্রিকেট প্রেমীরা মনে করছেন সাকিবের এরকম আচরণ করাটা যুক্তিযুক্ত। একজন কমেন্টে লিখেন, অন্যায়ের প্রতিবাদ করা যদি কোন অপরাধ হয় তবে, আমরা সেই অপরাধীর সাথে আছি এবং সারা জীবন থাকবো।
সাকিবের এ সংক্রান্ত একটি পোস্টে আসিফুল নামে এক ব্যক্তি কমেন্ট করেন, একদম ঠিক করছেন। বিসিবির দূর্নীতি, বিভিন্ন ব্যর্থতা নিয়ে জুনিয়ররা কোনো কিছু বলতে ভয় পায় সেখানে আপনি এই সাহসী কর্মকাণ্ড আমি সমর্থন করি।
লাথি দিয়ে স্টাম্প ভাঙা অযোক্তিক হলেও প্রতিবাদটা অযৌক্তিক না! সিস্টেমের পরিবর্তন আনতে হলে শুধু সাকিব না প্রত্যেক খেলোয়াড়দেরই উচিত প্রতিবাদ করা
মাঠে ষ্ট্যাম্প ভাঙ্গা এবং অ্যাম্পায়ারের সাথে অশোভন আচরণের কারণে আলোচনায় আসেন সাকিব। ঘটনাটি গতকালের ডিপিএল’র একটি ম্যাচের। এ বিষয়ে সাকিবের স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশির মনে করছেন মিডিয়া সাকিবকে ভিলেন বানানোর চেষ্টা করছে। শিশিরের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজের একটি পোস্টে তিনি এ কথা উল্লেখ করেন।
তিনি লিখেন, সাকিবকে ভিলেন বানানোর চেষ্টা করছে মিডিয়া। এটা দুর্ভাগ্যের যে, আসল ঘটনা চাপা দিচ্ছে মিডিয়া।
শিশির মনে করেন, অ্যাম্পায়ারের চোখ ধাঁধানো সিদ্ধান্তকে শিরোনাম না করে, সাকিবকে শিরোনাম করে সাকিবকে খলনায়কে পরিণত করার চেষ্টা করছে মিডিয়া।
তবে সাকিব তার এ আচরণের কারণে সামাজিক যোগোযোগ মাধ্যমে ক্ষমা চেয়েছেন।
তবে ভক্ত ও ক্রিকেট প্রেমীরা মনে করছেন সাকিবের এরকম আচরণ করাটা যুক্তিযুক্ত। একজন কমেন্টে লিখেন, অন্যায়ের প্রতিবাদ করা যদি কোন অপরাধ হয় তবে, আমরা সেই অপরাধীর সাথে আছি এবং সারা জীবন থাকবো।
সাকিবের এ সংক্রান্ত একটি পোস্টে আসিফুল নামে এক ব্যক্তি কমেন্ট করেন, একদম ঠিক করছেন। বিসিবির দূর্নীতি, বিভিন্ন ব্যর্থতা নিয়ে জুনিয়ররা কোনো কিছু বলতে ভয় পায় সেখানে আপনি এই সাহসী কর্মকাণ্ড আমি সমর্থন করি।
লাথি দিয়ে স্টাম্প ভাঙা অযোক্তিক হলেও প্রতিবাদটা অযৌক্তিক না! সিস্টেমের পরিবর্তন আনতে হলে শুধু সাকিব না প্রত্যেক খেলোয়াড়দেরই উচিত প্রতিবাদ করা