রমেকে নমুনা পরীক্ষায় আরও ৪৬ আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত
এহসানুল হক সুমন ♦ রংপুরে হু হু করে বাড়ছে করোনায় আক্রান্তে সংখ্যা। সোমবার রংপুর মেডিকেল কলেজে নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে ৪৬ জন করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে রংপুরের ৩৩ জন, গাইবান্ধার ৬ জন, লালমনিরহাটের ৩ জন, কুড়িগ্রামের ৩ জন ও দিনাজপুরের ১ জন।
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নতুন আক্রান্তরা হলেন, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আরটিআই কর্ণারের সিনিয়র স্টাফ নার্স (৪৯), ধাপ চিকলীভাটার এক নারী (৩২), হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক পুরুষ (৪৫), নগরীর ৩নং ওয়ার্ডের এক পুরুষ (৪৮), পীরগাছার এক শিশু (৩ মাস), সদরের এক বৃদ্ধ (৭৭), দিনাজপুরের এক নারী (৪৫), পাটগ্রামের এক বৃদ্ধ (৬৩), লালমনিরহাটের এক পুরুষ (৫৫)।
রংপুর জেলায় নতুন আক্রান্তরা হলেন, জেলা পুলিশের এক সদস্য (২৩), রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের এক সদস্য (২০), রংপুর নগরীর সেন্ট্রালে রোডের এক চিকিৎসক (৫৬), বৈরাগীপাড়ার এক বৃদ্ধা (৬৫), চেকপোস্টের এক চিকিৎসক (৭০), ডক্টরস্ ক্লিনিকের এক নারী (৫০), এক বৃদ্ধ (৭৫), রংপুর নগরীর এক চিকিৎসক (৭০), বেটপট্টির এক পুরুষ (৪৯), মুলাটোলের এক নারী (৩০), ধাপের এক যুবক (২৪), কেরানীপাড়ার এক বৃদ্ধ (৭৫)
এক নারী, অপর নারী (৪৬), এক চিকিৎসক (৩০), অপর চিকিৎসক (৩৬), মুন্সিপাড়ার এক পুরুষ (৫৪), কামাল কাছনার এক নারী (৩৮), খলিফাপাড়ার এক পুরুষ (৫৫), সেনপাড়ার এক পুরুষ (৩৮), অপর পুরুষ (৩৪), শালবনের এক বৃদ্ধ (৬৩), এক নারী (৫০), লালকুঠির এক চিকিৎসক (৬৫), রংপুর সদরের এক যুবক (২৩), গঙ্গাচাড়া বড়বিল পানাপুকুরের এক নারী (৪৫), গঙ্গাচড়ার এক নারী (৩০)।
গাইবান্ধা জেলায় নতুন আক্রান্তরা হলেন, গাইবান্ধা সদরের এক পুরুষ (৩৩), কলেজপাড়ার এক পুরুষ (৫৩), সাঘাটার এক পুরুষ, সুন্দরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন এক পুরুষ (৪৮), সুন্দরগঞ্জ থানাপাড়ার এক নারী (২৪), এক বৃদ্ধ (৬৫)।
কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট জেলায় নতুন আক্রান্তরা হলেন, কুড়িগ্রাম ২৫০ শয্যা বিশিস্ট হাসপাতালের এক চিকিৎসক (২৮),সদরের এক পুরুষ (৪২), এক বৃদ্ধ (৬১) ও লালমনিরহাট হাতিবান্ধা পাটিকাপাড়ার এক পুুরুষ (৩০)।
সোমবার ১৮৮ জনের নমুনা পরীক্ষায় নতুন আক্রান্ত ব্যক্তিরা শনাক্ত হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন, রংপুর মেডিকেল কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডাঃ একেএম নুরুন্নবী লাইজু।
রংপুর সিভিল সার্জনের তথ্য মতে, রংপুর জেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা, ৩ হাজার ৫৭৫ জন। সুস্থ্য হয়েছেন, ২ হাজার ৯৮৪ ও মারা গেছেন ৫৯ জন।